ঢাকা ০২:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি/নোটিশ ::
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||
সদ্য প্রাপ্ত খবর ::
ভোলা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি DC Workplace Activity Round 2025 bdnewspost.com মুন্সীগঞ্জ সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে নিয়োগ CS Munshiganj Process round 2025 bdnewspost.com রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি RMMC Activity Round 2025 bdnewspost.com বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি bdnewspost.com বাংলাদেশ পুলিশ স্পেশাল ব্রাঞ্চ এর নিয়োগ Police Particular Department Task Round 2025 bdnewspost.com গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল মডেল ইউনাইটেড নেশনস- এর সপ্তম আসর অনুষ্ঠিত bdnewspost.com কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে কিছু তথ্য bdnewspost.com ব্রিটিশ কাউন্সিলের আয়োজনে উদযাপিত হল ‘কমনওয়েলথ স্কলার্স ওয়েলকাম হোম’ bdnewspost.com হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ Habiganj DC Place of work Activity 2025 bdnewspost.com জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি DPHE Process round 2025 bdnewspost.com

রানা দাশগুপ্তের সাক্ষাৎকার, সাচার কমিটির প্রতিবেদন ও একটি প্রতিক্রিয়া

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৪১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অগাস্ট ২০২৪ ৫০ বার পড়া হয়েছে


আমাদের সবচেয়ে নিকট প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জনসংখ্যার অনুপাতে বর্তমানে প্রায় ২৭ শতাংশের বেশি মুসলমান। অথচ সাচার কমিটির প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সরকারি চাকরির উচ্চ ও নিম্ন ধাপ মিলিয়ে মুসলমানদের অংশগ্রহণ মাত্র ৩.৪ শতাংশ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনামলে অবশ্য এ হার কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

অমর্ত্য সেনের প্রতীচী ইনস্টিটিউট, অ্যাসোসিয়েশন স্ন্যাপ ও গাইডেন্স গিল্ড কর্তৃক সাচার কমিটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার এক দশক পরে করা সমীক্ষায়ও একই চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দেখানো হয়েছে, যেসব ব্লকে মুসলমান জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১৫ শতাংশের কম, সেখানে আনুপাতিক হারে প্রতি লাখ মানুষের জন্য ২.৩টি করে হাসপাতাল রয়েছে। আর যে ব্লকগুলোয় বেশিসংখ্যক মুসলমান মানুষের বাস, সেখানে প্রতি লাখ মানুষের জন্য হাসপাতালের পরিমাণ ১.৪। মুসলিমপ্রধান ব্লকগুলোয় স্কুলের সংখ্যাও আনুপাতিক হারে বহুলাংশে কম।

ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটা অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মধ্যে আনুপাতিকভাবে মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি নিম্ন আয়ের। ফলে অভাবের তাড়নায় মুসলিম শিক্ষার্থীদের একটা অংশ স্কুল থেকে ঝরে পড়ে। এই ঝড়ে পরা রোধে সরকারের পদক্ষেপের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাই শিক্ষার গড় হারেও মুসলিমরা পিছিয়ে রয়েছে। সাচার কমিটি ভারতীয় মুসলমানদের অবস্থাকে দলিতদের চেয়েও খারাপ বলে মন্তব্য করেছিল। মুসলিম সমাজের দুরবস্থার উত্তরণ যে হয়নি, তা বলাই বাহুল্য।


নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রানা দাশগুপ্তের সাক্ষাৎকার, সাচার কমিটির প্রতিবেদন ও একটি প্রতিক্রিয়া

আপডেট সময় : ০৫:৪১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অগাস্ট ২০২৪


আমাদের সবচেয়ে নিকট প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জনসংখ্যার অনুপাতে বর্তমানে প্রায় ২৭ শতাংশের বেশি মুসলমান। অথচ সাচার কমিটির প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সরকারি চাকরির উচ্চ ও নিম্ন ধাপ মিলিয়ে মুসলমানদের অংশগ্রহণ মাত্র ৩.৪ শতাংশ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনামলে অবশ্য এ হার কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

অমর্ত্য সেনের প্রতীচী ইনস্টিটিউট, অ্যাসোসিয়েশন স্ন্যাপ ও গাইডেন্স গিল্ড কর্তৃক সাচার কমিটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার এক দশক পরে করা সমীক্ষায়ও একই চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দেখানো হয়েছে, যেসব ব্লকে মুসলমান জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১৫ শতাংশের কম, সেখানে আনুপাতিক হারে প্রতি লাখ মানুষের জন্য ২.৩টি করে হাসপাতাল রয়েছে। আর যে ব্লকগুলোয় বেশিসংখ্যক মুসলমান মানুষের বাস, সেখানে প্রতি লাখ মানুষের জন্য হাসপাতালের পরিমাণ ১.৪। মুসলিমপ্রধান ব্লকগুলোয় স্কুলের সংখ্যাও আনুপাতিক হারে বহুলাংশে কম।

ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটা অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মধ্যে আনুপাতিকভাবে মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি নিম্ন আয়ের। ফলে অভাবের তাড়নায় মুসলিম শিক্ষার্থীদের একটা অংশ স্কুল থেকে ঝরে পড়ে। এই ঝড়ে পরা রোধে সরকারের পদক্ষেপের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাই শিক্ষার গড় হারেও মুসলিমরা পিছিয়ে রয়েছে। সাচার কমিটি ভারতীয় মুসলমানদের অবস্থাকে দলিতদের চেয়েও খারাপ বলে মন্তব্য করেছিল। মুসলিম সমাজের দুরবস্থার উত্তরণ যে হয়নি, তা বলাই বাহুল্য।