ঢাকা ০১:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি/নোটিশ ::
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||
সদ্য প্রাপ্ত খবর ::
আজ খুলনার প্রবীণ সাংবাদিক, লোক গবেষক ও অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী এর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী bdnewspost.com Dakhil Math Query Resolution 2025 – Dakhil Math MCQ Query resolution 2025 PDF Obtain bdnewspost.com দাখিল গণিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৫ PDF bdnewspost.com চুয়েটে ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট আয়োজন করেছে হুয়াওয়ে bdnewspost.com SSC English 2d Paper Query Solution 2025 – SSC English 2d Paper Query answer 2025 PDF Obtain bdnewspost.com এসএসসি ইংরেজি ২য় পত্র প্রশ্ন সমাধান ২০২৫ PDF সব বোর্ড ঢাকা, যশোর, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, কুমিল্লা, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও সিলেট বোর্ড bdnewspost.com ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরী মেডিসিন এন্ড রেফারেল সেন্টার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ bdnewspost.com দাখিল আরবি ২য় পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৫ PDF bdnewspost.com SSC English 1st Paper Query resolution 2025 – SSC English 1st Paper Query Resolution 2025 PDF Obtain All Board bdnewspost.com কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ঢাকা (পশ্চিম) নিয়োগ VAT Dhaka West Task Round 2025 bdnewspost.com

শেষের পথে কীর্তিনাশার তীর রক্ষা প্রকল্পের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫২:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪ ৬২ বার পড়া হয়েছে


শরীয়তপুর: বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৩৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে শরীয়তপুরের কীর্তিনাশা নদীর ডান ও বাম তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এ প্রকল্পের প্রায় ৮৬ শতাংশ কাজ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।

 

এই প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন হলে শরীয়তপুরের ৬টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভা এবং মাদারীপুরের ১টি ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে। এছাড়াও এ প্রকল্পের আওতায় শরীয়তপুরের আঙ্গারিয়া ইউনিয়নে ২টি রেগুলেটর নির্মাণও করা হয়েছে। এতে জনমনে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে।


শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস ও সরেজমিনে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পদ্মা নদীর শাখা কীর্তিনাশা নদীটি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া থেকে শুরু সদর উপজেলার মধ্য দিয়ে ৩১.৩ কিলোমিটার প্রবাহিত হয়ে মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার রাজার চর নামক স্থানে আড়িয়াল খাঁ নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। আর এই কীর্তিনাশার ভাঙনে প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বিলীন হয় হাজার হাজার ঘর-বাড়ি, কৃষিজমি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই ভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় ২০২১ সালের ৫ অক্টোবর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৩১৯ কোটি ৩২ লাখ ৯৩ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে শরীয়তপুরের ‘কীর্তিনাশা নদীর ডান ও বাম তীর রক্ষা’ নামে একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়। এ প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয় অক্টোবর ২০২১ থেকে জুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত। এ প্রকল্পের আওতায় শরীয়তপুর জেলার ৬টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভা এবং মাদারীপুর জেলার ১টি ইউনিয়নের মোট ১৫টি স্থানে (ডান তীরে ৮টি ও বাম তীরে ৭টি) ১১.৯২ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজের সংস্থান রয়েছে। পরে প্রকল্পের আওতায় আরও প্রায় ৪ কিলোমিটার বৃদ্ধি করে ৩৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়।  


প্রকল্পটির আওতায় শরীয়তপুর সদর উপজেলার আঙ্গারিয়া ইউনিয়নে ২টি রেগুলেটর নির্মাণের সংস্থান রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের ৩০টি প্যাকেজের মধ্যে ২৩টি প্যাকেজের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ প্রকল্পটির কাজের বর্তমান অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নিয়মিত কাজের তদারকি করেন। এছাড়াও পানি উন্নয়ন বোর্ড শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান নিয়মিতই প্রকল্পটির কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন এবং নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন। এতে জনমনে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে কীর্তিনাশা নদীর দুই পাড়ের লক্ষাধিক মানুষ।


এ ব্যাপারে স্থানীয় অনিল, স্বপন, সামাদ, ওয়াদুদ, ইকবাল, মোজাম্মেল, নজরুল, পান্না, সুজাতা ও সামিনাসহ আরও অনেকেই বলেন, বর্ষা এলেই আমরা আতঙ্কে থাকতাম। প্রতি বছর বর্ষা এলেই আমাদের কারো না কারো বাড়িঘরসহ সব কিছু ভেঙে যেত। এবার পানি উন্নয়ন বোর্ড রক্ষা বাঁধের কাজ করায় আমাদের আর ভাঙনের মুখে পড়তে হয়নি। কাজ পুরোপুরি শেষ হলে আমরা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা পাবো।  


এ ব্যাপারে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী দেওয়ান রকিবুল হাসান বলেন, এই প্রকল্পটি কীর্তিনাশার দুই পাড়ের লক্ষাধিক মানুষের দাবি ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে প্রকল্পটি অনুমোদনের পর পরই কাজের গুণমান ঠিক রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা ঠিকাদারদের থেকে কাজ বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ইতোমধ্যেই প্রকল্পটির কাজ শেষের পথে। আশাকরি আর কিছুদিনের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের ৭টি ইউনিয়ন এবং ২টি পৌরসভার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, রাস্তা, ব্রিজ, ফসলি জমি ও বাসযোগ্য জমি, বসবাসের বাড়ি-ঘর, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা ইত্যাদি নদী ভাঙন হতে রক্ষা পাবে।  


এ ব্যাপারে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান বলেন, কাজের মান ঠিক রেখে ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার কথা চিন্তা করে আমরা প্রথম থেকেই কাজ করেছি। ইতোমধ্যেই প্রকল্পের ৮৬ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।  


প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার মোট ৩টি উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন এবং ২টি পৌরসভার ১৫.৬৯ কিলোমিটার এলাকা নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে।


বাংলাদেশ সময়:১৬৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০২৪

আরএ




নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

শেষের পথে কীর্তিনাশার তীর রক্ষা প্রকল্পের

আপডেট সময় : ০৪:৫২:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪


শরীয়তপুর: বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৩৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে শরীয়তপুরের কীর্তিনাশা নদীর ডান ও বাম তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এ প্রকল্পের প্রায় ৮৬ শতাংশ কাজ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।

 

এই প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন হলে শরীয়তপুরের ৬টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভা এবং মাদারীপুরের ১টি ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে। এছাড়াও এ প্রকল্পের আওতায় শরীয়তপুরের আঙ্গারিয়া ইউনিয়নে ২টি রেগুলেটর নির্মাণও করা হয়েছে। এতে জনমনে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে।


শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস ও সরেজমিনে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পদ্মা নদীর শাখা কীর্তিনাশা নদীটি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া থেকে শুরু সদর উপজেলার মধ্য দিয়ে ৩১.৩ কিলোমিটার প্রবাহিত হয়ে মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার রাজার চর নামক স্থানে আড়িয়াল খাঁ নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। আর এই কীর্তিনাশার ভাঙনে প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বিলীন হয় হাজার হাজার ঘর-বাড়ি, কৃষিজমি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই ভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় ২০২১ সালের ৫ অক্টোবর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৩১৯ কোটি ৩২ লাখ ৯৩ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে শরীয়তপুরের ‘কীর্তিনাশা নদীর ডান ও বাম তীর রক্ষা’ নামে একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়। এ প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয় অক্টোবর ২০২১ থেকে জুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত। এ প্রকল্পের আওতায় শরীয়তপুর জেলার ৬টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভা এবং মাদারীপুর জেলার ১টি ইউনিয়নের মোট ১৫টি স্থানে (ডান তীরে ৮টি ও বাম তীরে ৭টি) ১১.৯২ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজের সংস্থান রয়েছে। পরে প্রকল্পের আওতায় আরও প্রায় ৪ কিলোমিটার বৃদ্ধি করে ৩৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়।  


প্রকল্পটির আওতায় শরীয়তপুর সদর উপজেলার আঙ্গারিয়া ইউনিয়নে ২টি রেগুলেটর নির্মাণের সংস্থান রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের ৩০টি প্যাকেজের মধ্যে ২৩টি প্যাকেজের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ প্রকল্পটির কাজের বর্তমান অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নিয়মিত কাজের তদারকি করেন। এছাড়াও পানি উন্নয়ন বোর্ড শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান নিয়মিতই প্রকল্পটির কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন এবং নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন। এতে জনমনে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে কীর্তিনাশা নদীর দুই পাড়ের লক্ষাধিক মানুষ।


এ ব্যাপারে স্থানীয় অনিল, স্বপন, সামাদ, ওয়াদুদ, ইকবাল, মোজাম্মেল, নজরুল, পান্না, সুজাতা ও সামিনাসহ আরও অনেকেই বলেন, বর্ষা এলেই আমরা আতঙ্কে থাকতাম। প্রতি বছর বর্ষা এলেই আমাদের কারো না কারো বাড়িঘরসহ সব কিছু ভেঙে যেত। এবার পানি উন্নয়ন বোর্ড রক্ষা বাঁধের কাজ করায় আমাদের আর ভাঙনের মুখে পড়তে হয়নি। কাজ পুরোপুরি শেষ হলে আমরা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা পাবো।  


এ ব্যাপারে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী দেওয়ান রকিবুল হাসান বলেন, এই প্রকল্পটি কীর্তিনাশার দুই পাড়ের লক্ষাধিক মানুষের দাবি ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে প্রকল্পটি অনুমোদনের পর পরই কাজের গুণমান ঠিক রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা ঠিকাদারদের থেকে কাজ বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ইতোমধ্যেই প্রকল্পটির কাজ শেষের পথে। আশাকরি আর কিছুদিনের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের ৭টি ইউনিয়ন এবং ২টি পৌরসভার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, রাস্তা, ব্রিজ, ফসলি জমি ও বাসযোগ্য জমি, বসবাসের বাড়ি-ঘর, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা ইত্যাদি নদী ভাঙন হতে রক্ষা পাবে।  


এ ব্যাপারে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান বলেন, কাজের মান ঠিক রেখে ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার কথা চিন্তা করে আমরা প্রথম থেকেই কাজ করেছি। ইতোমধ্যেই প্রকল্পের ৮৬ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।  


প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার মোট ৩টি উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন এবং ২টি পৌরসভার ১৫.৬৯ কিলোমিটার এলাকা নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে।


বাংলাদেশ সময়:১৬৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০২৪

আরএ