তিন বিভাগে ৯ বিজয়ীকে পুরস্কার ও ১৩৫ জন প্রতিযোগীকে সার্টিফিকেট প্রদান
সীতাকুণ্ডে প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠীর নাতে রাসূল প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন

- আপডেট সময় : ১০:৩৭:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২৩ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে আয়োজন করা হলো প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক নাতে রাসূল (সাঃ) প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ডের এল.কে সিদ্দিকী স্কয়ার প্রাঙ্গণে এ বর্ণাঢ্য আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি আবুল হোসেন সোহেল এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সেক্রেটারি হাসানুল বান্না। এতে স্থানীয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংগঠনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিযোগিতায় তিনটি বিভাগে মোট ৯ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রায় ১৩৫ জন অংশগ্রহণকারীকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। অনুষ্ঠান শেষে অনুষ্ঠিত হয় এক মনোমুগ্ধকর নাতে রাসূল সন্ধ্যা, যা উপস্থিত দর্শক-শ্রোতাদের আবেগাপ্লুত করে।

অতিথিরা বলেন, “প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠী দীর্ঘদিন ধরে সীতাকুণ্ডে সুস্থ সাংস্কৃতিক ধারা প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তরুণ প্রজন্মকে সঠিক সংস্কৃতির পথে পরিচালিত করতে এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত প্রশংসনীয়।”
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের আয়োজন শুধু ধর্মীয় অনুরাগ বৃদ্ধি করে না, সমাজে ইতিবাচক মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির বিকাশেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অনুষ্ঠিত হলো প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠী আয়োজিত নাতে রাসূল (সাঃ) প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ডের এল.কে সিদ্দিকী স্কয়ার প্রাঙ্গণে এ বর্ণাঢ্য আয়োজন সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি আবুল হোসেন সোহেল এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হাসানুল বান্না। এতে স্থানীয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংগঠনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিযোগিতায় তিনটি বিভাগে মোট ৯ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রায় ১৩৫ জন অংশগ্রহণকারীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। মনোমুগ্ধকর পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত নাতে রাসূল সন্ধ্যা দর্শক-শ্রোতাদের আবেগাপ্লুত করে।
অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বলেন, “প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠী দীর্ঘদিন ধরে সীতাকুণ্ডে সুস্থ সাংস্কৃতিক ধারা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। তরুণ প্রজন্মকে সঠিক সংস্কৃতির পথে এগিয়ে নিতে এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত প্রশংসনীয়।”
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কেবল অনুরাগ বৃদ্ধি করে না, বরং সমাজে ইতিবাচক মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির বিকাশেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা অব্যাহত থাকুক। প্যারাগন শিল্পীগোষ্ঠীর কল্যাণ কামনা করি।
মাশাআল্লাহ, এরকম আয়োজন যেনো সব সময় অভ্যাহত থাকে।
ইনশাআল্লাহ
ইসলামী সংস্কৃতি প্রতিটি ঘরে ঘরে চর্চা হোক এই কামনা করছি।