[ad_1]
কমলা বলেন, ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। নারীরা ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তিনি আগেও বলেছেন, এখনো বলছেন, ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার ছিল, আছে। অন্যদিকে অনেক নিরীহ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। একটি চুক্তি করতে হবে। এ যুদ্ধ অবশ্যই শেষ হতে হবে। জিম্মিদের মুক্তির জন্য অবশ্যই একটি চুক্তি করতে হবে।
বৃহস্পতিবারের সাক্ষাৎকারের আয়োজন করা হয়েছিল জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সাভানায়। কিছুক্ষণ বাদে এ এলাকাতেই এক নির্বাচনী সমাবেশে অংশ নেন কমলা ও ওয়ালজ। সমাবেশে অংশ নেন প্রায় সাড়ে সাত হাজার ডেমোক্র্যাট সমর্থক। অনেকের হাতে ছিল ‘স্বাধীনতা’ এবং ‘নতুনের দিকে যাত্রা’—লেখা প্ল্যাকার্ড। সমাবেশে কমলা বলেন, নির্বাচনে জয় পেতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
প্রার্থী হওয়ার পর থেকে একপ্রকার মধুর সময় পার করছেন কমলা। নানা জরিপে তিনি ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। রেকর্ড পরিমাণ নির্বাচনী তহবিলও সংগ্রহ করেছেন। তবে হাল ছাড়ার পাত্র নন ট্রাম্প। নির্বাচনী প্রচারে কমলাকে আক্রমণ করে চলেছেন তিনি। যেমন বৃহস্পতিবারই মিশিগানে এক সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, কমলাকে দেখে তাঁর কাছে নেতার মতো মনে হয় না। আর কমলার সাক্ষাৎকার নিয়ে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘একঘেয়ে’।
[ad_2]