ঢাকা ১২:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি/নোটিশ ::
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||
সদ্য প্রাপ্ত খবর ::
Dakhil Math Query Resolution 2025 – Dakhil Math MCQ Query resolution 2025 PDF Obtain bdnewspost.com দাখিল গণিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৫ PDF bdnewspost.com চুয়েটে ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট আয়োজন করেছে হুয়াওয়ে bdnewspost.com SSC English 2d Paper Query Solution 2025 – SSC English 2d Paper Query answer 2025 PDF Obtain bdnewspost.com এসএসসি ইংরেজি ২য় পত্র প্রশ্ন সমাধান ২০২৫ PDF সব বোর্ড ঢাকা, যশোর, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, কুমিল্লা, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও সিলেট বোর্ড bdnewspost.com ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরী মেডিসিন এন্ড রেফারেল সেন্টার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ bdnewspost.com দাখিল আরবি ২য় পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২৫ PDF bdnewspost.com SSC English 1st Paper Query resolution 2025 – SSC English 1st Paper Query Resolution 2025 PDF Obtain All Board bdnewspost.com কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ঢাকা (পশ্চিম) নিয়োগ VAT Dhaka West Task Round 2025 bdnewspost.com এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র প্রশ্ন সমাধান ২০২৫ PDF (সকল বোর্ড) bdnewspost.com

যত্রতত্র পশু জবাইয়ে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩১:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৮৪ বার পড়া হয়েছে


রাজধানীর পূর্ব রামপুরা হয়ে সিপাহীবাগ বাজার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ১০টির বেশি মাংসের দোকান রয়েছে। এসব দোকানের কোনো কোনোটিতে প্রতিদিন দু-একটি করে পশু জবাই করা হয়। আবার কোনো কোনো দোকানদার অন্য জায়গা থেকে পাইকারি মাংস এনে খুচরায় বিক্রি করেন। তবে এসব দোকানে যেসব পশুর মাংস বিক্রি হয় তার কোনোটিই সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত জবাইখানায় জবাই করা হয় না। দোকানিদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় দোকানেই অথবা আশপাশের কোনো খোলা স্থানে জাবাইয়ের কাজ সারেন।

একই অবস্থা খিলগাঁও তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেটের। এখানকার সাত/আটটি মাংসের দোকানের পশু ওই মার্কেটের মেঝেতেই ভোরবেলা জবাই করা হয়। এরপর সারাদিন সেখানে রক্ত ও পশুর উচ্ছিষ্ট মেঝেতে পড়ে থাকতে ও ড্রেনের পানিতে ভাসতে দেখা যায়। দুর্গন্ধে চলাফেরা করতে সমস্যা হয় সাধারণ মানুষদের।

এভাবে পশু জবাই চলছে রাজধানীর ছোট-বড় দুই শতাধিক বাজার ও অলিগলিতে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত্রতত্র পশু জবাই রাজধানীতে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি তৈরি করছে, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।

সুনির্দিষ্ট তথ্য না পাওয়া গেলেও মাংস ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত পশু জবাইখানায় দৈনিক মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০টি পশু জবাই করা যায়। যেখানে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে প্রতিদিন পাঁচ হাজারের বেশি পশু জবাই হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মাংস ব্যবসায়ীদের নিজস্ব উদ্যোগে পশু জবাই করতে হয়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অধিকাংশ পশু জবাইয়ের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে।

আরও পড়ুন

এ বিষয়ে আইনেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যা মানা হচ্ছে না। পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১-এর ধারা ৩(১) অনুযায়ী, পারিবারিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়া খোলা স্থানে পশু জবাই নিষেধ। কিন্তু বাস্তবে এই আইনের কোনো প্রয়োগ নেই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পাঁচটি জবাইখানার তিনটিই গত ছয় বছর ধরে বন্ধ। যে দুটি চালু আছে তার অবস্থাও নাজুক। সেখানে স্বাস্থ্যপরীক্ষা ছাড়াই চলে পশু জবাই।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় পশু জবাইখানা দুটি। একটি কাপ্তানবাজারে, আরেকটি হাজারীবাগে। এর মধ্যে একটি বন্ধ পাঁচ বছর ধরে, আর আরেকটি এখনো চালুই হয়নি।

অপরদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) তিনটি পশু জবাইখানার মধ্যে একটি নির্মাণের পর চালুই হয়নি। বাকি দুটির অবস্থা নাজুক। এর মধ্যে মহাখালীতে অবস্থিত জবাইখানা নির্মাণ করা হয় ২০১৮ সালে। তবে নির্মাণ শেষে এটি চালু হয়নি। আর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট এবং মিরপুর-১১ তে অবস্থিত জবাইখানার অবস্থা নাজুক।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কসাইদের নিজ ব্যবস্থাপনায় জবাই কাজে থাকেন না কোনো ভেটেরিনারি চিকিৎসক, হয় না পশুর স্বাস্থ্যপরীক্ষা। এছাড়া রক্ত ও পশুর উচ্ছিষ্ট যত্রতত্র ফেলার কারণে তৈরি হচ্ছে নানা সংক্রমক রোগ, যা ছড়িয়ে যাচ্ছে।

jagonews24

এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লেলিন চৌধুরী বলেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পশু জবাই করতে হবে। জবাইয়ের আগে অবশ্যই পশুর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করতে হবে। তা না হলে জবাই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত এবং যারা এ মাংস খাবেন, সবাই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন।

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি) ড. মোহাম্মদ মোস্তফা জাগো নিউজকে বলেন, স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি এটি পরিবেশের ঝুঁকি তৈরি করছে। এগুলোর পরবর্তী বর্জ্য পরিশোধন হয় না। সেজন্য দীর্ঘদিন ধরে আমরা স্লাটারিং হাউজ (আধুনিক কসাইখানা) নির্মাণের কথা বলছি। কিন্তু নানা কারণে এগুলোর কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে না।

তিনি বলেন, এভাবে যত্রতত্র পশু জবাই কখনো স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে হয় না। এটা নিরাপদ খাবার বলা যায় না।

এদিকে যত্রতত্র পশু জবাই প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন, এ বার্থ্যতা সরকারের। কারণ আমরা নিজেরাও চাই জবাইখানায় পশু জবাই করতে, কিন্তু সে ব্যবস্থা সরকার করতে পারেনি। যে কারণে বাধ্য হয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সেটা করতে হচ্ছে।

এনএইচ/ইএ

 

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।


নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

যত্রতত্র পশু জবাইয়ে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি

আপডেট সময় : ০৭:৩১:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪


রাজধানীর পূর্ব রামপুরা হয়ে সিপাহীবাগ বাজার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ১০টির বেশি মাংসের দোকান রয়েছে। এসব দোকানের কোনো কোনোটিতে প্রতিদিন দু-একটি করে পশু জবাই করা হয়। আবার কোনো কোনো দোকানদার অন্য জায়গা থেকে পাইকারি মাংস এনে খুচরায় বিক্রি করেন। তবে এসব দোকানে যেসব পশুর মাংস বিক্রি হয় তার কোনোটিই সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত জবাইখানায় জবাই করা হয় না। দোকানিদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় দোকানেই অথবা আশপাশের কোনো খোলা স্থানে জাবাইয়ের কাজ সারেন।

একই অবস্থা খিলগাঁও তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেটের। এখানকার সাত/আটটি মাংসের দোকানের পশু ওই মার্কেটের মেঝেতেই ভোরবেলা জবাই করা হয়। এরপর সারাদিন সেখানে রক্ত ও পশুর উচ্ছিষ্ট মেঝেতে পড়ে থাকতে ও ড্রেনের পানিতে ভাসতে দেখা যায়। দুর্গন্ধে চলাফেরা করতে সমস্যা হয় সাধারণ মানুষদের।

এভাবে পশু জবাই চলছে রাজধানীর ছোট-বড় দুই শতাধিক বাজার ও অলিগলিতে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত্রতত্র পশু জবাই রাজধানীতে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি তৈরি করছে, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।

সুনির্দিষ্ট তথ্য না পাওয়া গেলেও মাংস ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত পশু জবাইখানায় দৈনিক মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০টি পশু জবাই করা যায়। যেখানে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে প্রতিদিন পাঁচ হাজারের বেশি পশু জবাই হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মাংস ব্যবসায়ীদের নিজস্ব উদ্যোগে পশু জবাই করতে হয়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অধিকাংশ পশু জবাইয়ের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে।

আরও পড়ুন

এ বিষয়ে আইনেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যা মানা হচ্ছে না। পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১-এর ধারা ৩(১) অনুযায়ী, পারিবারিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়া খোলা স্থানে পশু জবাই নিষেধ। কিন্তু বাস্তবে এই আইনের কোনো প্রয়োগ নেই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পাঁচটি জবাইখানার তিনটিই গত ছয় বছর ধরে বন্ধ। যে দুটি চালু আছে তার অবস্থাও নাজুক। সেখানে স্বাস্থ্যপরীক্ষা ছাড়াই চলে পশু জবাই।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় পশু জবাইখানা দুটি। একটি কাপ্তানবাজারে, আরেকটি হাজারীবাগে। এর মধ্যে একটি বন্ধ পাঁচ বছর ধরে, আর আরেকটি এখনো চালুই হয়নি।

অপরদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) তিনটি পশু জবাইখানার মধ্যে একটি নির্মাণের পর চালুই হয়নি। বাকি দুটির অবস্থা নাজুক। এর মধ্যে মহাখালীতে অবস্থিত জবাইখানা নির্মাণ করা হয় ২০১৮ সালে। তবে নির্মাণ শেষে এটি চালু হয়নি। আর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট এবং মিরপুর-১১ তে অবস্থিত জবাইখানার অবস্থা নাজুক।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কসাইদের নিজ ব্যবস্থাপনায় জবাই কাজে থাকেন না কোনো ভেটেরিনারি চিকিৎসক, হয় না পশুর স্বাস্থ্যপরীক্ষা। এছাড়া রক্ত ও পশুর উচ্ছিষ্ট যত্রতত্র ফেলার কারণে তৈরি হচ্ছে নানা সংক্রমক রোগ, যা ছড়িয়ে যাচ্ছে।

jagonews24

এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লেলিন চৌধুরী বলেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পশু জবাই করতে হবে। জবাইয়ের আগে অবশ্যই পশুর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করতে হবে। তা না হলে জবাই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত এবং যারা এ মাংস খাবেন, সবাই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন।

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি) ড. মোহাম্মদ মোস্তফা জাগো নিউজকে বলেন, স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি এটি পরিবেশের ঝুঁকি তৈরি করছে। এগুলোর পরবর্তী বর্জ্য পরিশোধন হয় না। সেজন্য দীর্ঘদিন ধরে আমরা স্লাটারিং হাউজ (আধুনিক কসাইখানা) নির্মাণের কথা বলছি। কিন্তু নানা কারণে এগুলোর কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে না।

তিনি বলেন, এভাবে যত্রতত্র পশু জবাই কখনো স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে হয় না। এটা নিরাপদ খাবার বলা যায় না।

এদিকে যত্রতত্র পশু জবাই প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন, এ বার্থ্যতা সরকারের। কারণ আমরা নিজেরাও চাই জবাইখানায় পশু জবাই করতে, কিন্তু সে ব্যবস্থা সরকার করতে পারেনি। যে কারণে বাধ্য হয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সেটা করতে হচ্ছে।

এনএইচ/ইএ

 

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।