ঢাকা ০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি/নোটিশ ::
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:১৮:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪ ১১ বার পড়া হয়েছে


ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া পয়েন্টে মেঘনা নদীর পানি বেড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্যমতে, শনিবার (২৪ আগস্ট) সকাল ৮টায় গজারিয়ায় মেঘনা নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে ৪.৭৭ মিটার উচ্চতায়। ওই পয়েন্টে বিপৎসীমার উচ্চতা ৪.৫৫ মিটার। অর্থাৎ বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি।

পূর্বাভাসে বলা হয়, দুপুর ও বিকেলে পানি প্রবাহের উচ্চতা কমবে। বিকেল ৩টায় বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে পানি। তবে সন্ধ্যায় আবারও বাড়বে পানি। সন্ধ্যা ৭টায় বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে পানি।

এদিকে জেলার ধলেশ্বরী নদীর রিকাবিবাজার, পদ্মা নদীর ভাগ্যকূল ও মাওয়া পয়েন্টে পানি রয়েছে বিপৎসীমার নিচে।

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

গজারিয়ায় খোঁজ নিয়ে যায়, উপজেলায় বন্যার বড় ধরনের কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে উপজেলার ইসমানিচর এলাকায় ডুবেছে কিছু নিচু রাস্তাঘাট। পানি বাড়ার খবরে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। পানি ওঠানামা করছে। তবে ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ার মতো আশঙ্কা নেই।

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কোহিনুর আক্তার জানান, পানি বাড়লেও এখন পর্যন্ত বড় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। ইসমানিচর এলাকায় কিছু রাস্তাঘাট ডুবেছে। তবে কোনো ঘরবাড়ি ডুবে যায়নি।

তিনি আরও বলেন, ১০টি পানিবন্দি পরিবারকে ত্রাণ সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। আমাদের পর্যবেক্ষণ চলছে।

আরাফাত রায়হান সাকিব/এসআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।


নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

আপডেট সময় : ০৪:১৮:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪


ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া পয়েন্টে মেঘনা নদীর পানি বেড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্যমতে, শনিবার (২৪ আগস্ট) সকাল ৮টায় গজারিয়ায় মেঘনা নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে ৪.৭৭ মিটার উচ্চতায়। ওই পয়েন্টে বিপৎসীমার উচ্চতা ৪.৫৫ মিটার। অর্থাৎ বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি।

পূর্বাভাসে বলা হয়, দুপুর ও বিকেলে পানি প্রবাহের উচ্চতা কমবে। বিকেল ৩টায় বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে পানি। তবে সন্ধ্যায় আবারও বাড়বে পানি। সন্ধ্যা ৭টায় বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে পানি।

এদিকে জেলার ধলেশ্বরী নদীর রিকাবিবাজার, পদ্মা নদীর ভাগ্যকূল ও মাওয়া পয়েন্টে পানি রয়েছে বিপৎসীমার নিচে।

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

গজারিয়ায় খোঁজ নিয়ে যায়, উপজেলায় বন্যার বড় ধরনের কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে উপজেলার ইসমানিচর এলাকায় ডুবেছে কিছু নিচু রাস্তাঘাট। পানি বাড়ার খবরে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। পানি ওঠানামা করছে। তবে ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ার মতো আশঙ্কা নেই।

মুন্সিগঞ্জে বিপৎসীমার ওপরে মেঘনার পানি

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কোহিনুর আক্তার জানান, পানি বাড়লেও এখন পর্যন্ত বড় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। ইসমানিচর এলাকায় কিছু রাস্তাঘাট ডুবেছে। তবে কোনো ঘরবাড়ি ডুবে যায়নি।

তিনি আরও বলেন, ১০টি পানিবন্দি পরিবারকে ত্রাণ সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। আমাদের পর্যবেক্ষণ চলছে।

আরাফাত রায়হান সাকিব/এসআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।