বেকার হয়ে পড়েছেন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের ৬০০ আলোকচিত্রী
- আপডেট সময় : ১১:৪৫:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৭২ বার পড়া হয়েছে
কক্সবাজার লাবনী বিচ স্টুডিও মালিক কল্যাণ সমিতির আহ্বায়ক কাঞ্চন আইস বলেন, পর্যটক না থাকায় আলোকচিত্রীরা আয়–রোজগার করতে পারছেন না। লোকসান গুনতে গুনতে স্টুডিও মালিকেরাও হয়রান। এ অবস্থায় আলোকচিত্রীদের অনেকেই পেশা বদল করছেন। কেউ চা বিক্রি করে, কেউ রিকশা চালিয়ে সংসার চালাচ্ছেন।
কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, বৈরী পরিবেশে সাগর উত্তাল থাকা, ভারী বৃষ্টির কারণে শহরে জলাবদ্ধতা দেখা দেওয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রভাব—সব মিলিয়ে পর্যটকেরা সৈকত ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। হোটেলগুলো ৬০ শতাংশ ছাড় দেওয়ার পরও পর্যটক পাচ্ছেন না।
তিনি আরও বলেন, গত ১৫ জুলাই থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫২ দিনে কক্সবাজারের হোটেল-রেস্তোরাঁ, দোকানপাট, শুঁটকি, মৎস্যসহ পর্যটন–সংশ্লিষ্ট ১৪টি খাতের ক্ষতি হয়েছে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এই ক্ষতি পুষিয়ে তুলতে ব্যবসায়ীদের কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে। ৫০ হাজার ব্যবসায়ীসহ অন্তত ৩ লাখ মানুষ এসব খাতের সঙ্গে জড়িত।