ঢাকা ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি/নোটিশ ::
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||   সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে... আগ্রহীরা সিভি মেইল করুন:  career@bdnewspost.com  ||

অন্ধত্ব জয় করে এইচএসসিতে জিপিএ-৫, ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৩০:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪ ১১ বার পড়া হয়েছে


বিশখা বলেন, ছেলের যখন জন্ম হয়, পাড়া-প্রতিবেশীরা বলেছিলেন, অন্ধ ছেলে সংসারের বোঝা হবে। বড় হয়ে কিছুই করতে পারবে না। তিনি ছেলেকে অনেক কষ্ট করে বড় করছেন। ছেলের পড়ালেখায় অনেক আগ্রহ। অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে, সুস্থ মানুষেরাও করতে পারে না। তিনি ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায়। কিন্তু তার খরচ চালানোর মতো সামর্থ্য তাঁদের নেই। চা-শ্রমিকের মজুরি দিয়ে কোনোমতে টেনেটুনে সংসার চালান। ভালো ফল করার পরও ছেলে টাকার জন্য পিছিয়ে পড়বে ভাবতে খারাপ লাগে।

অনিল বলেন, ‘এত ভালোভাবে পাস করল। চোখে দেখতে না পারায় আমার ছেলেটা অবহেলিত থেকে যাবে। সরকারের কাছে দাবি জানাই, মেধাবী প্রতিবন্ধীদের চাকরির ব্যবস্থা করে দেন, যেন তারা নিজে কিছু করে খেতে পারে।’


নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অন্ধত্ব জয় করে এইচএসসিতে জিপিএ-৫, ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা

আপডেট সময় : ০৬:৩০:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪


বিশখা বলেন, ছেলের যখন জন্ম হয়, পাড়া-প্রতিবেশীরা বলেছিলেন, অন্ধ ছেলে সংসারের বোঝা হবে। বড় হয়ে কিছুই করতে পারবে না। তিনি ছেলেকে অনেক কষ্ট করে বড় করছেন। ছেলের পড়ালেখায় অনেক আগ্রহ। অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে, সুস্থ মানুষেরাও করতে পারে না। তিনি ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায়। কিন্তু তার খরচ চালানোর মতো সামর্থ্য তাঁদের নেই। চা-শ্রমিকের মজুরি দিয়ে কোনোমতে টেনেটুনে সংসার চালান। ভালো ফল করার পরও ছেলে টাকার জন্য পিছিয়ে পড়বে ভাবতে খারাপ লাগে।

অনিল বলেন, ‘এত ভালোভাবে পাস করল। চোখে দেখতে না পারায় আমার ছেলেটা অবহেলিত থেকে যাবে। সরকারের কাছে দাবি জানাই, মেধাবী প্রতিবন্ধীদের চাকরির ব্যবস্থা করে দেন, যেন তারা নিজে কিছু করে খেতে পারে।’